মিন্নি কে ৫ দিনের রিমান্ড দিয়েছে আদালত।
অবশেষে মিন্নিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতে হাজির করা হয়েছে।
বরগুনায় রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ছিল আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি। গতকাল তাকে গ্রেপ্তার করা হয়, এবং আজ তাকে আদালতে নিয়ে আসা হয়।
বরগুনায় রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ছিল আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি। গতকাল তাকে গ্রেপ্তার করা হয়, এবং আজ তাকে আদালতে নিয়ে আসা হয়।
পুলিশের পক্ষ থেকে সাত দিনের রিমান্ড চেয়েছিলন । এবং আদালতের বিচারক সিরাজুল ইসলাম গাজী পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
পুলিশের হেফাজতে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। এবং পুলিশ রিমান্ড পাওয়ার পর তাকে আদালত থেকে পুলিশ লাইনে নিয়ে আসে।
এই হত্যা মামলায় যারা গ্রেপ্তার হয়েছে জীবিত ১৪ জন এদের মধ্যে সাতজন এজাহারভুক্ত। আর এই সাতজনের মধ্যে মিন্নি সহ চার জনকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। গতকাল মিনি ছাড়া তিন জনকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
এবং তিন জনকে সামনাসামনি করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ মিন্নির বাড়ি থেকে মিন্নিকে রাত আটটার সময় নিয়ে আসে। গ্রেফতারকৃত আসামিদেরকে সনাক্ত করার জন্য মিন্নিকে বলা হয়েছিল। এবং পুলিশ আরো জানায় বেশ কিছু তথ্যের জন্য মিন্নিকে তার বাড়ি থেকে নিয়ে আসা হয়েছে। পরবর্তীতে মিন্নি যে স্টেটমেন্ট দেয় এবং যে সাক্ষ্য গ্রহণ, তার সংশ্লিষ্টতার প্রাথমিক ভাবে প্রমাণ পাওয়ায় পুলিশ রাত আটটার সময় তাকে গ্রেফতার করেন।
আইন সংশ্লিষ্টরা বলছে যে, মিন্নি সেদিনের ঘটনায় সরাসরি প্রত্যক্ষদর্শী ছিল। এবং পুলিশের ধারণা মিন্নি এ হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত। এবং যারা গ্রেপ্তার আছে তাদের মুখো মুখি অর্থাৎ তাকে সামনাসামনি করা হলে হয়ত এই হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য উদঘাটন হবে পুলিশ দাবি করছে।
আপনারা জানেন যে, এ হত্যাকান্ডের পর মিন্নি যেভাবে প্রশংসিত হয়ে আসছিলো। এবং পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানাভাবে সমালোচিত হয়ে আসছিল। এবং তাকে গ্রেপ্তারের দাবি চলে আসছিল।
এবং কি এই হত্যাকাণ্ড মামলায় যিনি বাদী তিনি স্বাক্ষ রেখেছিলেন। এবং পরবর্তীতে তার সন্দেহ হয় যে মিন্নি এর সাথে জড়িত থাকতে পারে। এবং তিনি মিননিকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন এবং সংবাদ সম্মেলন করেন।
অবশেষে মিনির সাক্ষ্য এবং জবানবন্দি নেওয়ার পর পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে এসে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন